ইরানে ঘনীভূত হচ্ছে রহস্য স্কুলছাত্রী দের মৃত্যু ঘিরে এমনটা জানা যাচ্ছে যে হিজাব বিরোধী আন্দোলেনর পর থেকে বিষপ্রয়োগে মৃত্যু ঘটেছে ওই সকল ছাত্রীদের। এই বিষয়টির প্রতি সরকারি গণমাধ্যমে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ওখানকার শীর্ষনেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনেই। তিনি বলেন যে যারা এই কাজটি করেছে তাঁদের মৃত্যু দণ্ড হওয়া উচিত।
এমনটা জানা যাচ্ছে প্রায় একহাজার ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বিষপ্রয়োগ এর ফলে গত নভেম্বর থেকে এই বিষপ্রয়োগ এর ঘটনাটি প্রথম শুরু হয়ে কুম প্রদেশে এবং সেটা পড়ে আরো অন্যান্য জায়গাতে ছড়িয়ে পড়ে কিন্তু কে বা কারা এই কাজের সাথে যুক্ত তা এখনো জানা যায়নি। অনেকে বলছেন যে মেয়েদের শিক্ষাবিরোধী সংগঠন গুলি এর সাথে যুক্ত। কিন্তু হিজাব বিরোধী দের বক্তব্য এর পেছনে প্রশাসনই আছে কেননা স্কুলছাত্রীরা যেহেতু সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলো তাই তাঁদের কে পথ থেকে সরিয়ে দেয়ার জন্য এটি একটি পরিকল্পনা। হিজাব না পরার জন্য মারাগিয়েছিলেন মাহশা আমিনির ঘটনাটি ঘটেছিলো ২০২২ সালের ১৬ অক্টোবর।
হিজাববিরোধী আদোনলে অনেক সংখ্যক মহিলা অংশ নেন তাতে স্কুলছাত্রীরা থেকে শুরু করে মাঝবয়সী। সেই হিজাববিরোধী আন্দোলনের ওপর প্রশাসন এর কড়া নজরদারি ছিল। যদি মেয়েরা পোশাকনীতি কে সঠিক ভাবে না মানে তাহলে তাঁদের শাস্তি পেতে হবে সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি গোলামহোসেইন মোহসেনি এমনটাই বার্তা দিয়েছেন। হিজাব না পরা দেশের ধ্যানধারণাকে অসম্মান করা তাই যারা এই কাজটি করবে তাঁদের কড়া শাস্তি পেতে হবে। এবং যারা এই মূল্যবোধকে অসম্মান করবে তাঁদের ওপর প্রশাসন সবরকমের পদক্ষেপ নেবে।