বিদায় নেওয়ার সময় হয়েছে বর্ষার। কিন্তু তারপরও বিদায় নেওয়ার আগে সাধারণ মানুষকে নাকানি-চোবানি খাওয়াচ্ছে বর্ষা। মাত্র এক দিনের বৃষ্টি রাস্তাকে পরিণত করেছে নদীতে, যানজটে প্রায় থমকে দাঁড়িয়েছে শহরের অধিকাংশ জায়গা। বেহাল অবস্থা শুরু হয়েছে গুরুগ্রামে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আজও তাই বৃষ্টি থেকে নিস্তার পাবে না দিল্লি ও তার সংলগ্ন অংশগুলি। আবহাওয়া দপ্তর থেকে ইতিমধ্যেই হলুদ সর্তকতা জারি করতে সমস্ত কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, এবং ভারী বৃষ্টির জন্য স্কুল কলেজ গুলিকেও বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নিকাশি ব্যবস্থার কারণে শহরের অধিকাংশ জায়গা জলের তলায় চলে গিয়েছে। জলমগ্ন হওয়ার কারনে তৈরি হয়েছে যানজটও। প্রধানত ভারী বৃষ্টির কারণে বেসরকারি ও কর্পোরেট অফিস গুলির সমস্ত কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। চলতি মৌসুমে দিল্লি ও এনসিআর অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রায় ৪৬ শতাংশ ঘাটতি দেখা গিয়েছিল। আশা করা হচ্ছে বর্ষার বিদায়ের আগে টানা বৃষ্টিতে সেই ঘাটতি দূর হয়ে যাবে।