এই বিশ্বায়নের যুগে বৈদেশিক রাজনৈতিক মহলের এখন আবহাওয়া উত্তপ্ত। দেখতে দেখতে সেই ইউক্রেন রাশিয়ার রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের বছর ঘুরে গেলো তাও সংঘাত অনবরত চলেছে। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানের মত দেশগুলোর বৈদেশিক মুদ্রার অভাবে মরণাপন্ন অবস্থা। এই সবের মাঝেও নয়াদিল্লি তার ভারসাম্য বজায় রেখে নিজেদের অবস্থান আবারও ব্যাখা করলো।
আজ দুটি পর্বে নয়া দিল্লিতে দুটি পর্বে জি ২০ গোষ্ঠীর অর্থমন্ত্রীদের বৈঠক হতে চলেছে। প্রথম পর্বে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের ফলে অর্থনীতির সংকটাপন্ন অবস্থা, নিরাপত্তা, খাদ্য, জ্বালানি নিয়ে এবং দ্বিতীয় পর্বে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সভ্যতার অসহায় অবস্থান নিয়ে আলোচনা হতে চলেছে। এখন এহেন পরিস্থিতিতে ভারতের সবচেয়ে বড় কাজ হল ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য রাশিয়া ও আমেরিকার কাছ থেকে জোটের একটি গ্রহণযোগ্য বিবৃতিতে সহমত আদায়।
এবার এখন এটাই দেখার ভারত কি পারবে সংলাপ ও কূটনীতির মাধ্যমে শান্তিচুক্তি করতে নাকি ভারতের নিরপেক্ষ অবস্থান ক্ষুন্ন হয়ে পড়বে।