ইউক্রেন – রাশিয়ার মহা যুদ্ধের বর্ষপূর্তি আগত। ইউক্রেন – রাশিয়া যুদ্ধের কম্পন সারা বিশ্ব অনুভব করেছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত বৃহস্পতিবার পরমাণু অস্ত্র বাড়ানোর কথা বলে একরকম ইউক্রেন সহ সমস্ত দেশ কে ভয় দেখালেন। পুতিন ভালো ভাবেই জানেন পরমাণু অস্ত্র বাড়ানোর হুঁশিয়ারি বেশি প্রভাব ফেলবে আমেরিকায় ।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ইউক্রেন সফরের পরই ‘নিউ স্টার্ট’ চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার কথা জানিয়েছিলেন পুতিন। বহু বিশেষজ্ঞদের কাছে পুতিনের এই হুঁশিয়ারিতে অন্য রকম বার্তা পৌঁছায়। বৃহস্পতিবার রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন পরমাণু অস্ত্র বাড়ানোর জন্য বহুল পরিমাণ অর্থ যোগানের কথাও বলেন। শুধুমাত্র পরমাণু অস্ত্র নয় বরং সমুদ্রের ভিতর দিয়েও যেতে পারে এমন ক্ষেপণাস্ত্রও তৈরি করার ইঙ্গিত দিয়েছেন পুতিন।
সুত্র মারফত জানা গিয়েছে এপ্রিল বা মার্চ মাসে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয় রাশিয়ায় যেতে পারেন। আমেরিকা সহ ন্যাটোর চীনা ও রাশিয়ার সুসম্পর্ক কে মেনে নিতে পারছে না। আশঙ্কা করা হচ্ছে যুদ্ধে রাশিয়ার সাহায্য করতে পারে চীনা সরকার। তাই ন্যাটো চীনাকে এই রাশিয়াকে সাহায্যের কাজ থেকে বিরত থাকার কথা জানিয়েছেন ।