গত কয়েকদিন ধরে চলে আসে বেসরকারি স্কুলগুলির অস্বাভাবিক ফি বৃদ্ধির সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করতে এগিয়ে এলো হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু জানিয়েছেন -“শিক্ষা কোনদিনও ছাত্রছাত্রীদের কাছে বিক্রয় যোগ্য হতে পারে না এবং বেসরকারি স্কুলগুলো তাদের ইচ্ছামতন যেমন খুশি টাকা স্কুলের বেতন হিসাবে নির্ধারিত করতে পারে না।”এ বিষয়ে আদালত বেসরকারি স্কুল গুলির ওপর রাজ্যের নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়েছেন। একেবারে বেতনের পরিকাঠামো কি হবে সেটা না বলে দিলেও বেসরকারি স্কুল গুলির ওপর গুরুত্ব আরোপ করার কথা বলেছে হাইকোর্ট।
আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে এই ক্রমবর্ধমান স্কুলের ফি বৃদ্ধি নিয়ে রাজ্যের কি বক্তব্য তাও জানতে চেয়েছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এই মামলার পরবর্তী শুনানি একুশে জুন এবং সেই দিন এজিকেও আদালতে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এখনই শেষ রায় না দেওয়া পর্যন্ত কি এই সমস্যার সমাধান তা এখন ই সঠিক ভাবে স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।