সম্প্রতি প্রকাশ্যে ফেডেলিটি রিপোর্ট। এই রিপোর্ট বলছে টুইটারের দাম মাস্কের কেনা দামের এক তৃতীয়াংশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও টুইটারের নাম ফেডালিটি কিভাবে নির্ধারণ করেছে এবং তাদের কাছে কোন গোপন তথ্য আছে কিনা সে বিষয়ে এখন অব্দি স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি।
দীর্ঘ অনেক বছর চেষ্টার পর ইলন মাস্ক গত বছর টুইটার কেনেন ও তারপর থেকেই মাইক্রো ব্লগিং সাইটের কথা বারংবার উঠে আসছে। শুধু তাই নয় এছাড়াও মাস্ক কখনো কর্মী ছাটাই বা ছবি বদল ছবি বদল প্রভৃতি নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছেন অনেকবারই।
সূত্রে খবর মাস্ক যে দামে যে টুইটার কিনেছে তার অর্ধেকে গিয়েছে টুইটারের দর। জানা গিয়েছে মাস্ক কেনার পর থেকেই টুইটারে দেখা গিয়েছে আর্থিক সংকট। অনেকেই মনে করেন মাস্কের এই রূপ চাঞ্চল্যকর সিদ্ধান্তের জন্যই টুইটারে প্রায় ৫০ শতাংশ আয় কমে গিয়েছে। ইতিমধ্যেই ১৩ বিলিয়ানের ধাক্কা খেয়েছে এবং পরবর্তীকালে ব্লু টিক বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে ও ব্যর্থ হয়েছে এই সংস্থা।
এরপর থেকে অনেকেই টুইটার ব্যবহার থেকে সরে এসেছে সর্বোপরি বলা যেতে পারে যে মাস্কের কারণে সবকিছু মিলিয়ে লোকসানে ই রয়েছে টুইটার।