একসাথে ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যরা ইস্তফা নিলেন একই দিনে। আরো বেশ কয়েকজন উপাচার্যরা করতে পারেন পদত্যাগ। কোন দাবি বা অভিযোগ সম্মেলিত পদক্ষেপ নয় এটি নেহাতি প্রশাসনিক প্রক্রিয়া এটি। প্রসঙ্গত আইনি জটিলতায় আটকে পড়া নর্থ ২৪ টি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যদের মেয়াদ বাড়ীর তিন মাস করে দেয়া হয়েছে। যদিও নিয়ম মেনেই তারা পদত্যাগ করেছে। রাজ্য সরকারের সাহায্যপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় গুলির উপাচার্যদের নিয়ে তৈরি আইনি সমস্যার সুরাহা এভাবেই করা হয়েছে বলে মঙ্গলবার ভবনের যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানান রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস ও শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। আগামী তিন মাসের মধ্যেই নিয়মবেধেই মেনেই সার্চ কমিটির বা সন্ধান কমিটি গঠন করে সংলিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় গুলিতে উপাচার্য বাছাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
আচার্য জগদীপ ধানকর রাজ্যপাল থাকাকালী সরকারের সাথে তার যে সংকট ঘনিয়ে এসেছিল তা লক্ষ্যণীয়। আনন্দের নতুন যুগে সমন্বয় পথে তার সুরাহা মিলল বলে শিক্ষা শিবিরে বড় অংশসহ বিভিন্ন মহলের পর্যবেক্ষণ। রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে বসেলে, তখনই ওই উপাচার্যদের মঙ্গলবার রাজভবনে আসতে বলা হয়। কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধন চক্রবর্তী, সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুরাধা মুখোপাধ্যায়, বারাসত রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া দাস, সিধো- কানহো-বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের দীপক কর, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের নিমাই সাহা ও কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মানস সান্যাল এ দিন রাজভবনে শিক্ষামন্ত্রী জানান যে , অন্য উপাচার্যেরাও আজ, বুধবার রাজভবনে গিয়ে পদত্যাগ পত্র আচার্যের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। রাজ্যপাল সেগুলি গ্রহণ করে মেয়াদ বৃদ্ধির চিঠি দেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, নতুন উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সার্চ কমিটি গঠনের বিষয়েও রাজ্যপাল সবুজ সঙ্কেত দিয়েছেন। নবান্ন, রাজভবন ও বিকাশ ভবন একযোগে কাজ করবেন।
রাজ্য সরকারের আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য-পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়কে পুনর্নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিলেও তাতে তৎকালীন রাজ্যপাল আচার্য জগদীপ ধনখড়ের অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। ধনখড়ের সঙ্গে তুমুল বিরোধের আবহে বিধানসভায় বিল পাশ করিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যের অধীন সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আচার্য’ করার উদ্যোগ শুরু হয়। তবে সেই বিলে সম্মতি দেননি ধনখড়। পরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে উপাচার্য-পদ থেকে সরে যেতে হয় সোনালি বন্দোপাধ্যায়কে। যদিও অন্য উপাচার্যদের নিয়োগকে ঘিরে জনস্বার্থ মামলা চলছে। উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। তখনই ওই উপাচার্যদের মঙ্গলবার রাজভবনে আসতে বলা হয়। কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধন চক্রবর্তী, সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুরাধা মুখোপাধ্যায়, বারাসত রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া দাস, সিধো- কানহো-বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের দীপক কর, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের নিমাই সাহা ও কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মানস সান্যাল এ দিন রাজভবনে গিয়ে আচার্যের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। রাজ্যপাল সেগুলি গ্রহণ করে মেয়াদ বৃদ্ধির চিঠি দেন। শিক্ষামন্ত্রী জানান, অন্য উপাচার্যেরাও আজ, বুধবার রাজভবনে গিয়ে পদত্যাগপত্র
দেবেন, নেবেন মেয়াদ বৃদ্ধির চিঠি। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “নতুন উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সার্চ কমিটি গঠনের বিষয়েও রাজ্যপাল সবুজ সঙ্কেত দিয়েছেন। নবান্ন, রাজভবন ও বিকাশ ভবন একযোগে কাজ করবে।”
রাজ্যপালের কথায়, “বাংলা নিজের শিক্ষা ও সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। সমন্বয়ের ভিত্তিতে যাতে পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষার অগ্রগতি ধরে রাখা যায়, সেই চেষ্টা করতে হবে।”
রাজ্য সরকার এর আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য-পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়কে পুনর্নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিলেও তাতে তৎকালীন রাজ্যপাল আচার্য জগদীপ ধনখড়ের অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। ধনখড়ের সঙ্গে তুমুল বিরোধের আবহে বিধানসভায় বিল পাশ করিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যের অধীন সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আচার্য’ করার উদ্যোগ শুরু হয়। সেই বিলে সম্মতি দেননি ধনখড়। পরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে উপাচার্য-পদ থেকে সরে যেতে হয় সোনালিকে। অন্য উপাচার্যদের নিয়োগকে ঘিরে জনস্বার্থ মামলা চলছে। এ দিনের পদক্ষেপে সেই জটিলতার অবসান ঘটতে চলেছে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। তখনই ওই উপাচার্যদের মঙ্গলবার রাজভবনে আসতে বলা হয়। কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধন চক্রবর্তী, সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুরাধা মুখোপাধ্যায়, বারাসত রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মহুয়া দাস, সিধো- কানহো-বিরসা বিশ্ববিদ্যালয়ের দীপক কর, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের নিমাই সাহা ও কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মানস সান্যাল এ দিন রাজভবনে গিয়ে আচার্যের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। রাজ্যপাল সেগুলি গ্রহণ করে মেয়াদ বৃদ্ধির চিঠি দেন। শিক্ষামন্ত্রী জানান, অন্য উপাচার্যেরাও আজ, বুধবার রাজভবনে গিয়ে পদত্যাগপত্র
দেবেন, নেবেন মেয়াদ বৃদ্ধির চিঠি। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “নতুন উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সার্চ কমিটি গঠনের বিষয়েও রাজ্যপাল সবুজ সঙ্কেত দিয়েছেন। নবান্ন, রাজভবন ও বিকাশ ভবন একযোগে কাজ করবে।”
রাজ্যপালের কথায়, “বাংলা নিজের শিক্ষা ও সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। সমন্বয়ের ভিত্তিতে যাতে পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষার অগ্রগতি ধরে রাখা যায়, সেই চেষ্টা করতে হবে।”
রাজ্য সরকার এর আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য-পদে সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায়কে পুনর্নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিলেও তাতে তৎকালীন রাজ্যপাল আচার্য জগদীপ ধনখড়ের অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। ধনখড়ের সঙ্গে তুমুল বিরোধের আবহে বিধানসভায় বিল পাশ করিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্যের অধীন সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আচার্য’ করার উদ্যোগ শুরু হয়। সেই বিলে সম্মতি দেননি ধনখড়। পরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে উপাচার্য-পদ থেকে সরে যেতে হয় সোনালিকে। অন্য উপাচার্যদের নিয়োগকে ঘিরে জনস্বার্থ মামলা চলছে। এ দিনের পদক্ষেপে সেই জটিলতার অবসান ঘটতে চলেছে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য নেই। এ দিন অবসর নেন ফিনান্স অফিসার। মেয়াদ শেষ অস্থায়ী রেজিস্ট্রারেরও। বেতন ইত্যাদি নিয়ে সেখানে সমস্যা থেকেই যাচ্ছে।