দিল্লি ইতিহাসের গণসংযোগ সাক্ষী হয়ে বহু যুগ থেকে। মহাভারত পান্ডবদের মহাভারত যেটি ছিল ইন্দ্রপ্রেন্দ্র, দিল্লিক প্রকাশদিল্লির খুব ফাস্টপ্যাট্যার কেল্লার গভীর স্থাপক মহাভার অমলের এই শান্তিপূর্ণ চট্টাবিস। হিন্দুদের কাছে ইন্দ্রপ্রস্থ নামটির এক প্রকার বিশেষ মহাত্ম্য আছে ,এই কথাটির উল্লেখ করে দিল্লির নাম উল্লেখ করে প্রতিবাদ করেছেন হিন্দু মহাসভার প্রধান।
কিছু বছর পূর্বেখনন তত্ত্বাবধানে ছিল রামমেতাও একই জনগণকে দিল্লিতে ,খননকারে মিলপান্ডবদের ফলাফল ইন্দ্রিয়ন্দ্রপ্রস্থ ।
দিল্লি খনকার্যের মূল কারণ ছিল, এলাকাটি সত্যি কি পাণ্ডবদের পুলিশ ইন্দ্রপ্রস্থ তা নেওয়া। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফ দেওয়া এই ননকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এএসআই ডিেক্টরের বক্তব্য, এখনই বলা হয়েছে যে বলা হচ্ছে ইন্দ্রপ্রস্থ ছিল। জানার জন্য এখনও প্রায় দু’বছর ধরে খবর চালাতে হবে। তবে বর্ষার কারণে আপাতত কয়েকদিন খবর বন্ধ থাকবে।
আর্কিওলজ অ্যাক্টিভিটি সার্ভে গত অফ ফার্সিড (এএসআই) প্রায় জানুয়ারি মাস আপনাকে কেল্লায় খনকাজ শুরু করে। প্রাপ্ত থেকে তথ্যের তথ্যই এমন দাবি করেন
যে এয়ার ডিরেক্টর বসন্ত স্বর্ণকার এএসআই ডিরেক্টর আরও পাওয়া যায়, “দিল্লি জানার কেল্লায় মাটির তলা থেকে যুগের এস পাওয়া লিখতে পারেন। তার মধ্যেই রয়েছে মৌর্য, গুপ্ত, রাজপুত সতার নিদর্শন। যদি কোনটি ক্ষেত্রেই বাসনপত্র থেকে জানা যায়। তারপরই তথ্য জানাতে, এই কথাতেই লেখা রয়েছে মহাভারতে৷